বর্তমান যুগের প্রায় সব নারীরই বুঝি মনে করেন ব্রা স্তনযুগলকে আরও সুদর্শনীয় করে তোলে। কিন্তু এ ধারণাকে ভুল বলেছে ফ্রান্সেরএকটি গবেষণা। এতে দেখা গেছে, ব্রা নয় বরং স্বাভাবিক অবস্থাতেই নারীর স্তনযুগল সবচেয়ে ভাল থাকে। প্রচলিত ধারণা যে, বক্ষবন্ধনী নারীর স্তনযুগলকে ঢিলে হওয়া ভাব থেকে বা পিঠের ব্যথা রোধ করে। কিন্তু ফ্রান্সের একদল বিজ্ঞানী ১৫ থেকে ৩৫ বছর বয়স্ক ৩৩০ জন ফরাসি নারীর ওপর ১৫ বছর ধরে স্তন গবেষণা করে এই সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছেন যে, এই ধারণা একদম ঠিক নয়। ওই গবেষণা দলের একজন বেসানকন বিশ্ববিদ্যালয়েরপ্রফেসর জাঁ ডেনিস রুইলন ফ্রান্স ইনফো রেডিওকে বলেন, ব্রার কারণেই স্তনযুগলে ঢিলেভাব আসে।
গবেষনায় উঠে আসে, ব্রা পরিধান না করলে স্তনের আশপাশের পেশীগুলো শক্তিশালী হয়। সেই সঙ্গে প্রতি বছর স্তনবৃন্তের পরিমাণ ৭ মিলিমিটার করে বাড়ে। তারা বলছেন, ব্রা ব্যবহার বন্ধ করলে স্তন হয়ে উঠে আরও সুললিত-সুডৌল এবং এর পেশীগুলো নিজেরাই স্তনের ভার বহনে সক্ষম হয়। অপরদিকে ব্রা’র ব্যবহার স্তনের টিস্যুগুলোকে জন্মাতে দেয় না। এমনকি এগুলোকে নির্জীব করে তোলে এবং স্তন ধীরে ধীরে অনুন্নত হয়ে ওঠে। তবে যাইহোক অধ্যাপক রুইলন কিন্তু সব নারীকে এজন্য ব্রা’র ব্যবহার বন্ধ করতে বলছেন না। কারণ হিসেবে তিনি বলছেন,
এই গবেষণায় যারা অংশ নিয়েছিলেন তারা সব নারীর প্রতিনিধিত্ব করে না।
গবেষণার প্রাথমিক ফলাফল সম্পর্কে প্রফেসর রুইলন বলছেন, এই গবেষণা ব্রা’র ব্যবহারের যৌক্তিকতাকে মিথ্যা প্রমাণ করেছে। তিনি বলছেন, যারা দীর্ঘদিন ধরে ব্রা পরিধান করে থাকে তারা এই মুহূর্তে তা বর্জন করলে আদতে কোন লাভ হবে না। গবেষণায় অংশগ্রহনকারী কিছুনারী ব্রা’র ব্যবহার বন্ধ করে দিয়েছে এবং পরবর্তীতে তাদের কোন পিঠের ব্যথা হয়নি। গবেষণায় অংশগ্রহণকারী ৩০ বছর বয়স্ক একজন নারী ব্রা পরিধান না করার নানান সুবিধার কথা কথা বলেন। তিনি বলেন, আমি এখন খুব সহজেই নিঃশ্বাস নিতে পারছি, আমার স্তনযুগলকে খুব সহজেই বহন করতে পারছি এবং আমার কোন পিঠের ব্যথা নেই। এখন দেখার বিষয় ৫০ বছর বয়স্কে গিয়ে তিনি কি বলেন।
গবেষনায় উঠে আসে, ব্রা পরিধান না করলে স্তনের আশপাশের পেশীগুলো শক্তিশালী হয়। সেই সঙ্গে প্রতি বছর স্তনবৃন্তের পরিমাণ ৭ মিলিমিটার করে বাড়ে। তারা বলছেন, ব্রা ব্যবহার বন্ধ করলে স্তন হয়ে উঠে আরও সুললিত-সুডৌল এবং এর পেশীগুলো নিজেরাই স্তনের ভার বহনে সক্ষম হয়। অপরদিকে ব্রা’র ব্যবহার স্তনের টিস্যুগুলোকে জন্মাতে দেয় না। এমনকি এগুলোকে নির্জীব করে তোলে এবং স্তন ধীরে ধীরে অনুন্নত হয়ে ওঠে। তবে যাইহোক অধ্যাপক রুইলন কিন্তু সব নারীকে এজন্য ব্রা’র ব্যবহার বন্ধ করতে বলছেন না। কারণ হিসেবে তিনি বলছেন,
এই গবেষণায় যারা অংশ নিয়েছিলেন তারা সব নারীর প্রতিনিধিত্ব করে না।
গবেষণার প্রাথমিক ফলাফল সম্পর্কে প্রফেসর রুইলন বলছেন, এই গবেষণা ব্রা’র ব্যবহারের যৌক্তিকতাকে মিথ্যা প্রমাণ করেছে। তিনি বলছেন, যারা দীর্ঘদিন ধরে ব্রা পরিধান করে থাকে তারা এই মুহূর্তে তা বর্জন করলে আদতে কোন লাভ হবে না। গবেষণায় অংশগ্রহনকারী কিছুনারী ব্রা’র ব্যবহার বন্ধ করে দিয়েছে এবং পরবর্তীতে তাদের কোন পিঠের ব্যথা হয়নি। গবেষণায় অংশগ্রহণকারী ৩০ বছর বয়স্ক একজন নারী ব্রা পরিধান না করার নানান সুবিধার কথা কথা বলেন। তিনি বলেন, আমি এখন খুব সহজেই নিঃশ্বাস নিতে পারছি, আমার স্তনযুগলকে খুব সহজেই বহন করতে পারছি এবং আমার কোন পিঠের ব্যথা নেই। এখন দেখার বিষয় ৫০ বছর বয়স্কে গিয়ে তিনি কি বলেন।
0 commentaires:
Enregistrer un commentaire